পশ্চিমা বিশ্বাস অনুসারে ভূতের অস্তিত্ব রয়েছে। আর কোথায় কোথায় ভূতের
অস্তিত্ব থাকে এ নিয়ে তারা গবেষণাও করেছেন। সেই গবেষণা অনুসারে ভূতের
অস্তিত্ব জানতে হলে যা খেয়াল করতে হবে তা হলো_
১. ঠাণ্ডা জায়গা। আশপাশের জায়গা থেকে যদি কোনো জায়গা ঠাণ্ডা হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে এখানে ভূত আছে বা খানিক আগে ছিল।
২. বৈদ্যুতিক জিনিসপত্রের অদ্ভুত আচরণ। ভূতদের উপস্থিতিতে বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র নানা রকম অদ্ভুত আচরণ করে। যেমন_ বাতি জ্বলে-নেভে, রেডিও অন-অফ হয়, টিভি ঝিরঝির করে।
৩. কোনো কিছুর অকারণ নড়াচড়া।
এমনকি কোনো জড়বস্তুও অকারণে নড়াচড়া শুরু করে দেয়। যেমন_ দরজা-জানালা খোলে, আবার বন্ধ হয়।
৪. চোখের সামনে থেকে কোনো কিছু হারিয়ে যায় বা নড়াচড়া শুরু করে।
৫. পানি ক্রমাগত ওপরে ওঠে আবার নিচে নামে।
৬. শীতল কিছুর স্পর্শ অনুভব করা।
৭. নানা ধরনের ভৌতিক শব্দ শোনা। যেমন_ কারও হাঁটার শব্দ, গান, কথা বলার শব্দ, ফিসফিসানি, খটখট শব্দ, বিকট শব্দ, কোনো কিছু পড়ে যাওয়ার শব্দ, টেলিফোন রিং।
৮. কোনো জায়গায় হঠাৎ কোনো আলোর ঝলকানি।
৯. কোনো ছায়া বা কোনো কিছু নড়াচড়া করছে দেখতে পাওয়া।
১০. কোনো প্রাণীর অদ্ভুত আচরণ করা। কারণ ভূতদের অস্তিত্ব প্রাণীরাই প্রথমে টের পায়।
১. ঠাণ্ডা জায়গা। আশপাশের জায়গা থেকে যদি কোনো জায়গা ঠাণ্ডা হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে এখানে ভূত আছে বা খানিক আগে ছিল।
২. বৈদ্যুতিক জিনিসপত্রের অদ্ভুত আচরণ। ভূতদের উপস্থিতিতে বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র নানা রকম অদ্ভুত আচরণ করে। যেমন_ বাতি জ্বলে-নেভে, রেডিও অন-অফ হয়, টিভি ঝিরঝির করে।
৩. কোনো কিছুর অকারণ নড়াচড়া।
এমনকি কোনো জড়বস্তুও অকারণে নড়াচড়া শুরু করে দেয়। যেমন_ দরজা-জানালা খোলে, আবার বন্ধ হয়।
৪. চোখের সামনে থেকে কোনো কিছু হারিয়ে যায় বা নড়াচড়া শুরু করে।
৫. পানি ক্রমাগত ওপরে ওঠে আবার নিচে নামে।
৬. শীতল কিছুর স্পর্শ অনুভব করা।
৭. নানা ধরনের ভৌতিক শব্দ শোনা। যেমন_ কারও হাঁটার শব্দ, গান, কথা বলার শব্দ, ফিসফিসানি, খটখট শব্দ, বিকট শব্দ, কোনো কিছু পড়ে যাওয়ার শব্দ, টেলিফোন রিং।
৮. কোনো জায়গায় হঠাৎ কোনো আলোর ঝলকানি।
৯. কোনো ছায়া বা কোনো কিছু নড়াচড়া করছে দেখতে পাওয়া।
১০. কোনো প্রাণীর অদ্ভুত আচরণ করা। কারণ ভূতদের অস্তিত্ব প্রাণীরাই প্রথমে টের পায়।
0 comments:
Post a Comment